Skip to content
Blog » লাইফের টার্নিংপয়েন্ট (Interview Experience)

লাইফের টার্নিংপয়েন্ট (Interview Experience)

  • by

অনেক বছর আগে একটি ইন্টারভিউতে আমাকে বলা হয়েছিল আপনার তো কোন স্কিল নাই। আমি তেমন কোন রিপ্লাই না করে পাশ কাটিয়ে অন্য কথায় চলে গিযেছিলাম৷ নাই মানে সেটা পরে হবে না এমনটি নয় তাই তখন থেকে বেশি বেশি জানতে থাকলাম এবং শিখতে থাকলাম। মনের ভেতর এমন একটা জেদ এনেছিলাম যে যতদিন একটা টপ মাল্টিনেশনাল কোম্পানি পরিচালনা করার মত দক্ষতা হবে, সেদিই আমি খান্ত হবো।

আরেকটা কোম্পানিতে ইন্টারভিউ দিয়েছিলাম তিন বার। তিন বারই রিজেক্টেড তাই এই কোম্পানির জন্য প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যখন আমাকে তারা তিন বার রিজেক্ট করেছিলেন সেই কোম্পানিতে আমি একদিন অতিথি হিসাবে ইনভাইট পাব তাদেরকে ডেভেলপ করার জন্য।

এসবের সাথে রিজুমি রাইটিং এর কোন সম্পর্ক আছে?

হ্যাঁ, প্রচুর হেল্প করেছেন আপনারা। তার জন্য আমি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি।

আমি একাউন্টস, ফাইনান্স, এস সি এম, সেলস, মার্কেটিং, ব্রান্ডিং, টেকনলোজি, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, কমারশিয়াল, কলিটি, ইন্সপেকশন, ব্যাংকিং, প্রোগাম মেনেজমেন্ট এমন ডিপার্টমেন্ট গুলো এত দ্রুত কখনওই জানতে পারতাম না যদি রিজুমি রাইটিং এ না আসতাম। তার ভেতরে সেলস, মার্কেটিং, ব্রান্ডিং, টেকনলোজি, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্টে আমাকে কিছু অভিজ্ঞতা এনে দেয়।

মূলত আমি একজন ইঞ্জিনিয়ার এবং সেটা একটি সিমাবদ্ধ গন্ডি। তার বাইরে আমার জানার সুযোগ থাকে না। তারপর আস্তে আস্তে শিখতে থাকি। তাই আমি এখন জানতে পারি একটি কোম্পানিতে টপ পজিশনে থাকা ব্যাক্তির রোল ক্লারিটি ও গোল ক্লারিটি। সব সময় শিখতে থাকব, সবার কাছে শিখব, মানুষকে ভালবাসব এবং কিছু মানুষকে ডেভেলপ করব এটাই আমার এখনকার প্রতিজ্ঞা।।

 

Tags: